পোস্টগুলি

2019 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

২৩ আক্টোবর

প্রফেসর গোলাম আযম ছিলেন এক জীবন্ত কিংবদন্তি। প্রফেসর গোলাম আযম ছিলেন মেধাবী চৌকস ও অভাবনীয় নেতৃত্বের গুণাবলীসম্পন্ন ক্ষণজন্মা মানুষ ১৯২২ সালে ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে ...
ছবি
অধ্যায় ১৫ : বিদায় হজ্জ্ব ও ভাষণ বিদায় হজ্জ এবং ওফাত হজ্জের জন্য রওয়ানা দশম হিজরীতে হযরত (স) আবার হজ্জের ইরাদা করলেন। ঐ বছর জিলকদ মাসে তাঁর হজ্জে গমনের কথা ঘোষণা করে দেয়া হলো। এ সংবাদ তামাম আরব ভূমিতে ছড়িয়ে পড়লো। হযরত (স)-এর সঙ্গে হজ্জ করার সৌভাগ্য অর্জনের নিমিত্ত সমগ্র আরববাসীর মধ্যে প্রবল আগ্রহ জাগলো। জিলকদের শেষ দিকে হযরত (স) মদীন থেকে যাত্রা করলেন এবং জিলহজ্জের চার তারিখে তিনি মক্কায় উপনীত হলেন। মক্কায় পদার্পণের পর প্রথমেই তিনি কা’বা শরীফ তওয়াফ করলেন। অতঃপর মাকামে ইবরাহীমে দু’রাকাত নামায পড়লেন। তারপর পর্যায়ক্রমে সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে আরোহণ করলেন এবং সেখান থেকে কাজ সেরে আট তারিখ বৃহস্পতিবার সমস্ত সহযাত্রীকে নিয়ে মিনায় অবস্থান করলেন। পরদিন নয় জিলহজ্জ সকালে ফজরের পর তিনি মিনা থেকে আরাফাতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করলেন। এখানে হযরত (স) তাঁর সেই ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন, যাতে ইসলামে পূর্ণ দীপ্তি ও ঔজ্জ্বল্যের প্রকাশ ঘটেছে। এই ভাষণে তিনি বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নির্দেশ প্রদান করেন। নিম্নে এর কতিপয় অংশ উদ্ধৃত করা যাচ্ছেঃ হজ্জের ভাষণ ‘জনমণ্ডলী! শুনে রাখো, জাহিলী যুগের সমস্ত প্রথা ও বিধান আমার দ...

নতুন দিনের ছড়া

ছবি
নতুন দিনের ছড়া সিকান্দার আল মামুন ******     ******    **** ঝরে ঝরুক মনের আবেগ ভাসে ভাসুক জলে ভুলে যেও গহীন ব্যথা চোখ মুছে আঁচলে। উড়ে উড়ুক স্মৃতির পাখি রাতের বিজন বুকে কী আর হবে আকাশ পা...